গোলমরিচের ৬টি গুণ
মাত্র এক চিমটির ব্যবহারেই যেকোনো খাবার হয়ে ওঠে মুখরোচক। গোলমরিচ বা এর গুঁড়া এমনই এক মসলা।
শুধু স্বাদবর্ধকই নয়, এটি বাড়তি পুষ্টিও যোগ করে। এর রয়েছে নানা স্বাস্থ্যগুণ। ব্ল্যাক পিপার গাছ থেকেই আসে অতিপরিচিত এই মরিচ। কেবল মসলা নয়, ওষুধ হিসেবেও এর বহুল ব্যবহার রয়েছে। এখানে জেনে নেওয়া যাক গোলমরিচের গুণ সম্পর্কে।
শুধু স্বাদবর্ধকই নয়, এটি বাড়তি পুষ্টিও যোগ করে। এর রয়েছে নানা স্বাস্থ্যগুণ। ব্ল্যাক পিপার গাছ থেকেই আসে অতিপরিচিত এই মরিচ। কেবল মসলা নয়, ওষুধ হিসেবেও এর বহুল ব্যবহার রয়েছে। এখানে জেনে নেওয়া যাক গোলমরিচের গুণ সম্পর্কে।
১. পুষ্টি উপাদান
কী নেই এতে? ম্যাঙ্গানিজ, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন আর পটাসিয়ামের মতো খনিজ রয়েছে। ভিটামিন হিসেবে মিলবে রিবোফ্লাভিন, ভিটামিন ‘সি, ‘কে’ এবং ‘বি৬’। এই ছোট ছোট মরিচে আছে ভক্ষণযোগ্য ফাইবার। প্রোটিন বা কার্বোহাইড্রেটও সরবরাহ করে এটি।
কী নেই এতে? ম্যাঙ্গানিজ, কপার, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন আর পটাসিয়ামের মতো খনিজ রয়েছে। ভিটামিন হিসেবে মিলবে রিবোফ্লাভিন, ভিটামিন ‘সি, ‘কে’ এবং ‘বি৬’। এই ছোট ছোট মরিচে আছে ভক্ষণযোগ্য ফাইবার। প্রোটিন বা কার্বোহাইড্রেটও সরবরাহ করে এটি।
২. ত্বকের দেখভাল
ত্বকের ‘ভিটিলিগো’ নামের রোগ নিরাময় করে গোলমরিচ। দেখবেন, ত্বকের অনেক অংশের স্বাভাবিক রং হারিয়ে তা সাদা হয়ে গেছে। যাকে শ্বেতী বলি আমরা। লন্ডনে এক গবেষণায় বলা হয়, গোলমরিচের ‘পিপারাইন’ নামের উপাদান মেলানোসাইট রঞ্জক উৎপন্ন করে। পিপারাইন সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির সঙ্গে একজোট হয়ে ত্বককে থেরাপি দেয়। এ পদ্ধতি শ্বেতীর চিকিৎসায় ভালো ফল বয়ে আনে।
ত্বকের ‘ভিটিলিগো’ নামের রোগ নিরাময় করে গোলমরিচ। দেখবেন, ত্বকের অনেক অংশের স্বাভাবিক রং হারিয়ে তা সাদা হয়ে গেছে। যাকে শ্বেতী বলি আমরা। লন্ডনে এক গবেষণায় বলা হয়, গোলমরিচের ‘পিপারাইন’ নামের উপাদান মেলানোসাইট রঞ্জক উৎপন্ন করে। পিপারাইন সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির সঙ্গে একজোট হয়ে ত্বককে থেরাপি দেয়। এ পদ্ধতি শ্বেতীর চিকিৎসায় ভালো ফল বয়ে আনে।
৩. হজম
গোলমরিচ খেলে পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের পরিমাণ বাড়ে। এতে হজমপ্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং কোলিক প্রতিরোধে খুবই কার্যকর। পেটে গ্যাস হয় না সহজে। কেউ নিয়মিত এই মরিচের গুঁড়া খেলে তার ত্বকের ঘাম এবং মূত্র উৎপাদনের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া কখনো ব্যাহত হবে না।
গোলমরিচ খেলে পাকস্থলীতে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের পরিমাণ বাড়ে। এতে হজমপ্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং কোলিক প্রতিরোধে খুবই কার্যকর। পেটে গ্যাস হয় না সহজে। কেউ নিয়মিত এই মরিচের গুঁড়া খেলে তার ত্বকের ঘাম এবং মূত্র উৎপাদনের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া কখনো ব্যাহত হবে না।
৪. ওজন নিয়ন্ত্রণ
গোলমরিচের বাইরের আবরণ ফ্যাট সেলগুলোকে ভাঙতে সহায়তা করে। কাজেই ওজন ঝরাতে এই মসলা খুবই উপকারী। যখন ফ্যাট সুষ্ঠুভাবে ভাঙে, তখন এদের দেহ খুব সহজেই অন্যান্য জরুরি কাজে লাগিয়ে দেয়। এতে পাচকরসের কার্যকারিতাও বেড়ে যায়। ফলে বাড়তি ওজন যোগ হয় না দেহে।
গোলমরিচের বাইরের আবরণ ফ্যাট সেলগুলোকে ভাঙতে সহায়তা করে। কাজেই ওজন ঝরাতে এই মসলা খুবই উপকারী। যখন ফ্যাট সুষ্ঠুভাবে ভাঙে, তখন এদের দেহ খুব সহজেই অন্যান্য জরুরি কাজে লাগিয়ে দেয়। এতে পাচকরসের কার্যকারিতাও বেড়ে যায়। ফলে বাড়তি ওজন যোগ হয় না দেহে।
৫. শ্বাসযন্ত্রের আরাম
ঠাণ্ডা-সর্দিতেও আরাম দেয় গোলমরিচ। আয়ুর্বেদে তো এটি সর্দিকাশি নিরাময়ের ওষুধ হিসেবে বিবেচিত হয়। সাইনোসাইটিস বা নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা নিরাময়ে দারুণ কাজ করে এই মরিচ।
ঠাণ্ডা-সর্দিতেও আরাম দেয় গোলমরিচ। আয়ুর্বেদে তো এটি সর্দিকাশি নিরাময়ের ওষুধ হিসেবে বিবেচিত হয়। সাইনোসাইটিস বা নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যা নিরাময়ে দারুণ কাজ করে এই মরিচ।
৬. মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা
মগজের কর্মক্ষমতা বাড়ায় এই মরিচ। এর পিপারাইন দারুণ এক উপাদান। মস্তিষ্কের নিউরনের কাজ সুষ্ঠুভাবে চলতে ভূমিকা রাখে ব্ল্যাক পিপার। মস্তিষ্কের সূক্ষ্মতম ত্রুটিপূর্ণ অবস্থার উন্নতি ঘটায়। মাথায় রাসায়নিক উপাদানগুলোর চলাচল নিশ্চিত করে। ফলে গোলমরিচ আলঝেইমারসের মতো রোগ প্রতিরোধ করে।
মগজের কর্মক্ষমতা বাড়ায় এই মরিচ। এর পিপারাইন দারুণ এক উপাদান। মস্তিষ্কের নিউরনের কাজ সুষ্ঠুভাবে চলতে ভূমিকা রাখে ব্ল্যাক পিপার। মস্তিষ্কের সূক্ষ্মতম ত্রুটিপূর্ণ অবস্থার উন্নতি ঘটায়। মাথায় রাসায়নিক উপাদানগুলোর চলাচল নিশ্চিত করে। ফলে গোলমরিচ আলঝেইমারসের মতো রোগ প্রতিরোধ করে।
Comments
Post a Comment